Muridke Laskar HQ Update: নতুন করে গড়ে তোলা হচ্ছে অপারেশন সিঁদুরে ধ্বংস হওয়া লস্কর সদর দফতর, সরানো হচ্ছে ধ্বংসাবশেষ

Spread the love

গুগল নিউজে আমাদের পড়ুনপাকিস্তান সরকার মারকাজ তৈয়বার পুনর্নিমাণের জন্য ৪ কোটি পাকিস্তানি রুপি বরাদ্দ করেছে। যদিও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়বার অনুমান অনুযায়ী ১৫ কোটি রুপি প্রয়োজন এই জঙ্গি কেন্দ্র ফের গড়ে তোলার জন্য।

অপারেশন সিঁদুরে ধ্বংস হওয়া মুরিদকের লস্কর ঘাঁটি নতুন করে গড়ে তোলার তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছ। সন্ত্রাসী গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়বার সদর দফতর ছিল এই মুরিদকেতে। সেই মারকাজ তৈয়বার ধ্বংসাবশেষ পুরো ভেঙে ফেলা হয়েছে। সেখানে একটি নতুন কাঠামো তৈরি করা হবে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে এই কাঠামো তৈরি করা হবে। এর জন্য তহবিল সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। এর আগে গত ৭ মে পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার জবাব হিসেবে ভারতীয় বায়ুসেনা অপারেশন সিঁদুর চালিয়েছিল। সেই ২৩ মিনিটের অপারেশনেই এই সন্ত্রাসী ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়েছিল। এই আবহে সেই জঙ্গি ঘাঁটি নতুন করে নির্মাণ করতে শুরু করেছে লস্কর। এর জন্য অগস্ট মাসেই মারকাজ তৈয়বার ধ্বংসাবশেষ গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। গত সপ্তাহে গিয়ে সেই কাজ শেষ হয় বলে জানা যায়। (আরও পড়ুন: ভারত-পাক ম্যাচ নিয়ে তপ্ত রাজনীতি, চাপ বিজেপির ওপর, আরও তীব্র বয়কটের ডাক)

মারকাজ তৈয়বার পরিচালক মৌলানা আবু জার এবং লস্কর-ই-তৈয়বার কমান্ডার ইউনুস শাহ বুখারির তত্ত্বাবধানে এই ভেঙে পড়া কাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়ার কাজ চালানো হয়েছিল। এখানেই ফের সন্ত্রাসবাদী কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। হামলার পর, লস্কর-ই-তৈয়বার বেঁচে থাকা অবশিষ্ট জঙ্গিদের সাময়িকভাবে বাহাওয়ালপুরের মারকাজ আকসায় স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। জুলাইয়ের মধ্যে আবদুল রশিদ মহসিনের নেতৃত্বে প্রশিক্ষণ এবং থাকার ব্যবস্থা করা হয় কাসুর জেলার মারকাজ ইয়ারমুকে। এই আবদুল হল লস্কর-ই-তৈয়বার উপ-প্রধান সাইফুল্লাহ কাসুরির ঘনিষ্ঠ সহযোগী।

Leave a Comment